Select language to read news in your own language


Like SatSakal Facebook Page to stay updated.

ভূমি দপ্তর সেটেলমেন্ট না করতে পারলে তবেই সাইনবোর্ড ঝোলাচ্ছে, এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন! ফের খাসজমি দখল নিয়ে বিতর্ক আউশগ্রামে!



অর্পিতা চক্রবর্তী লাহা

বর্ধমান: আবার বিতর্ক! আবার আউশগ্রাম ১ নং ব্লকের আউশগ্রামের তৃণমূল কংগ্রেস নেতার দিকে আঙ্গুল উঠছে, এমনটাই অভিযোগ! শুধুমাত্র সরকারি খাসজমি জবরদখল করে কারখানা নির্মাণের অভিযোগ নয়। এবার পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রাম জুড়ে যথেচ্ছভাবে বেদখল হয়ে যাচ্ছে সরকারি খাসজমি, টাকার বিনিময়ে এমনই অভিযোগ। আর এর পিছনে রয়েছে শাসকদলের মদতপুষ্ট একটি দালাল চক্র। অনেকেই বলছেন এটাই তৃণমূল নেতার টাকা তোলার চক্র। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে এলাকায় বার বার। ভূমি দফতরের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে এলাকায়। তারাও নাকি টাকার কাছে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ। 
অভিযোগ শাসকদলের স্থানীয় নেতার মদতেই আউশগ্রাম বাজার আর তার সংলগ্ন এলাকায় সরকারি খাসজমিগুলি ঘিরে লক্ষ লক্ষ টাকার কারবার চলছে বহুদিন ধরেই। কোথাও খাসজমি আড়াই তিন লক্ষ টাকা কাঠা প্রতি 'মূল্য' নিয়ে সেখানে লোকজন বসিয়ে দিচ্ছে, দোকান করতে শাসকদলের স্থানীয় নেতা। আবার কোথাও দোকানঘর করার জন্য মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে খাসজমি, বনদপ্তরের জমি, রাস্তার জমি দখল দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পঞ্চায়েতের অনুমতিও মিলছে ঘুর পথে। কখনো কখনো সবকিছু ছাড়াই তৈরি হয়ে যাচ্ছে রাতারাতি ঘরবাড়িও। 
আউশগ্রাম থানার সামনেই রয়েছে তরুণ সংঘ গ্রামীণ পাঠাগার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে এই সরকারি পাঠাগারের সামনেই মাস পাঁচেক ধরে দুটি দালান তৈরি করা হচ্ছে দিনে দুপুরে। স্থানীয় এলাকারই দুই ব্যবসায়ী দোকানের জন্য ঘর দুটি নির্মাণ করছেন, তৃণমূল নেতার সহযোগিতায় বলে অভিযোগ উঠছে। আরও অভিযোগ, আউশগ্রাম অঞ্চলের দাপুটে ওই তৃণমূল নেতার  মদতেই পাঠাগারের সামনে বেআইনি ভাবে সরকারি খাসজমিতে বৈধ অনুমতি ছাড়াই পাকা নির্মাণ হচ্ছে। আর মোটা অঙ্কের টাকা লেনদেনও হয়েছে বলে অভিযোগ উঠছে এলাকায়। তরুণ সংঘ পাঠাগারের পরিচালন সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী বলেন," পাঠাগারের জায়গার উপর বা পাঠাগারের সামনে নির্মাণ হয়নি। পাশে হচ্ছে। কে বা কারা এই নির্মাণ করছে তা জানি না।"
উল্লেখ্য, আউশগ্রাম বাজার এলাকার মধ্যে রয়েছে বি: শুধুমাত্র সরকারি খাসজমি জবরদখল করে কারখানা নির্মাণের অভিযোগ নয়। পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামে যথেচ্ছভাবে বেদখল হয়ে যাচ্ছে সরকারি খাসজমি। আর এর পিছনে রয়েছে শাসকদলের মদতপুষ্ট একটি চক্র। এমনটাই অভিযোগ উঠেছে এলাকায়।ভূমি দফতরের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে এলাকায়। 
অভিযোগ শাসকদলের স্থানীয় নেতার মদতেই আউশগ্রাম বাজার ও সংলগ্ন এলাকায় সরকারি খাসজমিগুলি ঘিরে লক্ষ লক্ষ টাকার কারবার চলছে। কোথাও খাসজমি আড়াই তিন লক্ষ টাকা কাঠা প্রতি 'মূল্য' নিয়ে সেখানে লোকজন বসিয়ে দিচ্ছে শাসকদলের স্থানীয় নেতা। আবার কোথাও দোকানঘর করার জন্য মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে খাসজমিতে দখল দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। পঞ্চায়েতের অনুমতি ছাড়াই তৈরী হয়ে যাচ্ছে ঘরবাড়িও। 
আউশগ্রাম থানার সামনেই রয়েছে তরুণ সংঘ গ্রামীণ পাঠাগার। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে এই সরকারি পাঠাগারের সামনেই মাস পাঁচেক ধরে দুটি দালান তৈরি করা হচ্ছে। স্থানীয় এলাকারই দুই ব্যবসায়ী দোকানের জন্য ঘর দুটি নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ, আউশগ্রাম অঞ্চলের দাপুটে তৃণমূল নেতার  মদতেই পাঠাগারের সামনে সরকারি খাসজমিতে বৈধ অনুমতি ছাড়াই পাকা নির্মাণ হচ্ছে। মোটা অঙ্কের টাকা লেনদেনও হয়েছে বলে অভিযোগ। যদিও তরুণ সংঘ পাঠাগারের পরিচালন সমিতির সভাপতি ইউসুফ আলী বলেন," পাঠাগারের জায়গার উপর বা পাঠাগারের সামনে নির্মাণ হয়নি। পাশে হচ্ছে। কে বা কারা করছে জানি না।"
উল্লেখ্য, আউশগ্রাম বাজার এলাকার মধ্যে রয়েছে বিশাল আয়তনের একটি সরকারি খাসজমি জমি। আউশগ্রাম মৌজায় ৯৯৮৭ দাগ নম্বরের এই জমির মোট পরিমাণ ১১.৩৫ একর। এই জমিটি এককালে ছিল তৎকালীন জমিদার বসু পরিবারের। দেশের স্বাধীনতার কয়েকবছর পরেই জমিদারি অধিগ্রহণ আইনের বলে ওই বিশাল পরিমাণ ডাঙ্গা জমি খাস হয়ে যায়। ৯৯৮৭ দাগ নম্বরের প্রায় ২৮ বিঘা আয়তনের এই খাসজমিটির পূর্ব দিকে রয়েছে আউশগ্রাম কালীদহ রোড, পশ্চিমে আউশগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়, উত্তরে রয়েছে আউশগ্রাম থানা এবং দক্ষিণে গুসকরা ইলামবাজার সড়কপথ। মূলত ৯৯৮৭ দাগের এই জমিটি আউশগ্রাম বাজার এলাকার প্রাণকেন্দ্র বলা যায়। এই খাসজমির উপরেই রয়েছে তরুণ সংঘ গ্রামীণ পাঠাগার। যদিও খাস ঘোষণা হওয়ার আগেই লাইব্রেরীর জন্য কিছুটা অংশ বসু পরিবার দান করে যান। বাম আমলে এই খাসজমির কিছু কিছু অংশ বেশকিছু পরিবারকে বসবাসের জন্য পাট্টা দেওয়া হয়েছিল। এই জমির কিছুটা অংশে প্রায় ৪০ জন পাট্টাদার রয়েছেন ভূমি দফতর সূত্রে বলে জানা গিয়েছে। কিছুটা অংশে হাট বসে। বাকি কিছু অংশ খালি পড়ে রয়েছে। অভিযোগ আউশগ্রাম বাজারে 'মূল্যবান' এই খাসজমির ফাঁকা পড়ে থাকা অংশগুলো ঘিরেই চলছে লক্ষ লক্ষ টাকার কারবার। পাঠাগারের সামনেই বিনা অনুমতিতে দুটি পাকাঘর নির্মাণ করা হচ্ছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। এলাকা সূত্রে খবর স্থানীয় দুই ব্যবসায়ী খাসজমির উপর ওই দুটি ঘর তৈরি করছেন। যদিও বেআইনি নির্মাণের ঘটনায় যে দুজনের নাম উঠে আসছে তাঁরা দুজনেই অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছেন ওই নির্মিয়মান পাকাঘর তাঁরা তৈরি করেননি। অস্বীকার করবেন এ আর নতুন কি? তা বলে চুপ করে বসে থাকবে ভূমি দপ্তর? 
শুধুমাত্র ৯৯৮৭ দাগের জমিতেই নয়। আউশগ্রাম মৌজায় ১১৬৩৭ দাগ নম্বরে ১৫ কাঠা পরিমাণ খাসজমি রয়েছে। বৈধ অনুমতি ছাড়াই এই জমির উপরেও দুই তিন বছরের মধ্যে কয়েকটি দোকানপাট নির্মাণ হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। এখনও ওই জমি রয়েছে সরকারি খাস তালিকায় অর্থাৎ ১ নম্বর খতিয়ানে। অভিযোগ, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এই খাসজমিতেও ওই ব্যবসায়ীদের দখল পাইয়ে দিয়েছেন স্থানীয় ওই তৃণমূলের নেতা বলে অভিযোগ । কার্যত তৃণমূলকে এলাকা থেকে মুছে দিতে তিনি, পদের ধারাবাহিক অপব্যবহার করে চলেছেন, তবুও জেলার নেতারা চুপ কেন? উঠছে প্রশ্ন!
জানা গিয়েছে, গুসকরা ইলামবাজার সড়কপথের পাশে এই জমিটি ছিল গোপ পরিবারের। ভূমি সংস্কার আইনে জমিটি খাস ঘোষণা হয়ে যায় বহুদিন। গোপ পরিবারের উত্তরসূরিরা এই জমিটি সহ আরও কয়েকটি দাগের সম্পত্তি নিজেদের অধিকারে রেখে সম পরিমাণ জমি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ভূমি অফিসে রিটার্ন জমা দিয়েছিলেন। বাম আমলে রিটার্ন জমা দেওয়ার পরেও রেকর্ড পরিবর্তন না হওয়ায় কলকাতা উচ্চ আদালতে মামলা করেন ওই পরিবার। যা এখনও বিচারাধীন। এই অবস্থাতেই ১১৬৩৭ দাগ নম্বরের খাসজমি জবরদখল হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ তাদের। আর এর পিছনেও উঠে আসছে স্থানীয় শাসকনেতার নাম। যিনি আউশগ্রামের লৌহমানব বলে নিজেকে জাহির করেন! 
উল্লেখ্য আউশগ্রামে ৭৬ শতক পরিমাণ সরকারি খাসজমি জবরদখল করে কারখানা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছিল আউশগ্রাম অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি ইনদাজুল শেখের ছেলে জিয়াউল শেখ ওরফে সাহেবের বিরুদ্ধে। বাপ, বেটার কেউই সাধু নয়! তারা তৃণমূলের নাম ভাঙ্গিয়ে লুট করছে বলে অভিযোগ উঠছে এলাকায়। এবার তাদের দখল করা খাসজমিতে খবর পেয়ে ওই জমিতে সরকারিভাবে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসে ভূমি দফতর। যদিও এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় এফ আই আর দায়ের হয়নি বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। ভূমি দপ্তর সেটেলমেন্ট এ বসে দরদাম করছে বলে সূত্রের খবর!  তবে ওই সরকারি জমির উপর নজর রাখছে পুলিশ।
পুলিশের নজরদারিতেই দখল হয়নি জমিটি! এদিকে সরকারি খাসজমিগুলিকে চিহ্নিত করে সেখানে সরকারিভাবে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়ে আসার প্রক্রিয়া জেলাজুড়ে গতবছর থেকেই শুরু হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ জেলার অন্যান্য এলাকায় ভূমি দফতর থেকে সরকারি খাসজমিগুলিতে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসার উদ্যোগ দেখা গেলেও আউশগ্রাম ১ ব্লক এলাকায় সেই সক্রিয়তা দেখা যায় নি। বিশেষ করে আউশগ্রাম অঞ্চল এলাকায় খাসজমি চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড লাগানোর প্রক্রিয়া শুরুই হয়নি বলে এলাকার একাংশের অভিযোগ। 
আউশগ্রাম ১ ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক বিভাস দাস বলেন," গতবছরেই এলাকায় অধিকাংশ জায়গায় খাসজমি চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসা হয়েছিল। হয়তো কিছু কিছু জায়গার সাইনবোর্ড কেউ বা কারা তুলে ফেলে দিতে পারে।"শাল আয়তনের একটি সরকারি খাসজমি জমি। আউশগ্রাম মৌজায় ৯৯৮৭ দাগ নম্বরের এই জমির মোট পরিমাণ ১১.৩৫ একর। এই জমিটি এককালে ছিল তৎকালীন জমিদার বসু পরিবারের। দেশের স্বাধীনতার কয়েকবছর পরেই জমিদারি অধিগ্রহণ আইনের বলে ওই বিশাল পরিমাণ ডাঙ্গা জমি খাস হয়ে যায়। ৯৯৮৭ দাগ নম্বরের প্রায় ২৮ বিঘা আয়তনের এই খাসজমিটির পূর্ব দিকে রয়েছে আউশগ্রাম কালীদহ রোড, পশ্চিমে আউশগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়, উত্তরে রয়েছে আউশগ্রাম থানা এবং দক্ষিণে গুসকরা ইলামবাজার সড়কপথ। মূলত ৯৯৮৭ দাগের এই জমিটি আউশগ্রাম বাজার এলাকার প্রাণকেন্দ্র বলা যায়। এই খাসজমির উপরেই রয়েছে তরুণ সংঘ গ্রামীণ পাঠাগার। যদিও খাস ঘোষণা হওয়ার আগেই লাইব্রেরীর জন্য কিছুটা অংশ বসু পরিবার দান করে যান। বাম আমলে এই খাসজমির কিছু কিছু অংশ বেশকিছু পরিবারকে বসবাসের জন্য পাট্টা দেওয়া হয়েছিল। এই জমির কিছুটা অংশে প্রায় ৪০ জন পাট্টাদার রয়েছেন ভূমি দফতর সূত্রে বলে জানা গিয়েছে। কিছুটা অংশে হাট বসে। বাকি কিছু অংশ খালি পড়ে রয়েছে। অভিযোগ আউশগ্রাম বাজারে 'মূল্যবান' এই খাসজমির ফাঁকা পড়ে থাকা অংশগুলো ঘিরেই চলছে লক্ষ লক্ষ টাকার কারবার। পাঠাগারের সামনেই বিনা অনুমতিতে দুটি পাকাঘর নির্মাণ করা হচ্ছে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। এলাকা সূত্রে খবর স্থানীয় দুই ব্যবসায়ী খাসজমির উপর ওই দুটি ঘর তৈরি করছেন। যদিও বেআইনি নির্মাণের ঘটনায় যে দুজনের নাম উঠে আসছে তাঁরা দুজনেই অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছেন ওই নির্মিয়মান পাকাঘর তাঁরা তৈরি করেননি। 
শুধুমাত্র ৯৯৮৭ দাগের জমিতেই নয়। আউশগ্রাম মৌজায় ১১৬৩৭ দাগ নম্বরে ১৫ কাঠা পরিমাণ খাসজমি রয়েছে। বৈধ অনুমতি ছাড়াই এই জমির উপরে দুই তিন বছরের মধ্যে কয়েকটি দোকানপাট নির্মাণ হয়ে গিয়েছে। এখনও ওই জমি রয়েছে সরকারি খাস তালিকায় অর্থাৎ ১ নম্বর খতিয়ানে। অভিযোগ, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এই খাসজমিতেও ওই ব্যবসায়ীদের দখল পাইয়ে দিয়েছেন স্থানীয় ওই তৃণমূল নেতা । 
জানা গিয়েছে, গুসকরা ইলামবাজার সড়কপথের পাশে এই জমিটি ছিল গোপ পরিবারের। ভূমি সংস্কার আইনে জমিটি খাস ঘোষণা হয়ে যায়। গোপ পরিবারের উত্তরসূরিরা এই জমিটি সহ আরও কয়েকটি দাগের সম্পত্তি নিজেদের অধিকারে রেখে সম পরিমাণ জমি ছেড়ে দেওয়ার জন্য ভূমি অফিসে রিটার্ন জমা দিয়েছিলেন। বাম আমলে রিটার্ন জমা দেওয়ার পরেও রেকর্ড পরিবর্তন না হওয়ায় কলকাতা উচ্চ আদালতে মামলা করেন ওই পরিবার। যা এখনও বিচারাধীন। এই অবস্থাতেই ১১৬৩৭ দাগ নম্বরের খাসজমি জবরদখল হয়ে গিয়েছে বলে অভিযোগ। আর এর পিছনেও উঠে আসছে স্থানীয় শাসকনেতার নাম।
উল্লেখ্য আউশগ্রামে ৭৬ শতক পরিমাণ সরকারি খাসজমি জবরদখল করে কারখানা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছিল আউশগ্রাম অঞ্চল তৃণমূল সভাপতি ইনদাজুল শেখের ছেলে জিয়াউল শেখ ওরফে সাহেবের বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে ওই জমিতে সরকারিভাবে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসে ভূমি দফতর। যদিও এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় এফ আই আর দায়ের হয়নি বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। তবে ওই সরকারি জমির উপর নজর রাখছে পুলিশ।
এদিকে সরকারি খাসজমিগুলিকে চিহ্নিত করে সেখানে সরকারিভাবে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়ে আসার প্রক্রিয়া জেলাজুড়ে গতবছর থেকেই শুরু হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ জেলার অন্যান্য এলাকায় ভূমি দফতর থেকে সরকারি খাসজমিগুলিতে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসার উদ্যোগ দেখা গেলেও আউশগ্রাম ১ ব্লক এলাকায় সেই সক্রিয়তা দেখা যায় নি। বিশেষ করে আউশগ্রাম অঞ্চল এলাকায় খাসজমি চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড লাগানোর প্রক্রিয়া শুরুই হয়নি বলে এলাকার একাংশের অভিযোগ। 
আউশগ্রাম ১ ব্লক ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিক বিভাস দাস বলেন," গতবছরেই এলাকায় অধিকাংশ জায়গায় খাসজমি চিহ্নিত করে সাইনবোর্ড লাগিয়ে দিয়ে আসা হয়েছিল। হয়তো কিছু কিছু জায়গার সাইনবোর্ড কেউ বা কারা তুলে ফেলে দিতে পারে।"
ads banner


ads banner

Bangla eDaily to resume soon