সোনিয়া দাস :
স্বামী - স্ত্রীর বিবাদ মেটাতে মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ স্থানীয় তৃনমূল নেতার সালিশি সভা।ওই নেতা আবার পেশায় সিভিক ভলেন্টিয়ার আর স্ত্রী স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যা।সালিশি সভায় মধ্যস্থতা না হওয়ায় যুবকের পরিবারের কাছে ২ লক্ষ টাকা চাওয়ার অভিযোগ।টাকা না দিলে যুবককে অপহরণ করে রাখার অভিযোগ ।তারপর যুবককে পুলিশ উদ্ধার করলেও অভিযোগ পত্র থেকে নাম তুলে নেওয়ার জন্য ক্রমাগত হুমকি,রাতের অন্ধকারে দোকানে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পেশায় সেভিক ভলেন্টিয়ার তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে।ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।আক্রান্ত-রাও তৃনমূল কর্মী এমনটাই স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে খবর ।তালিবান রাজের অভিযোগ বিজেপির, অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূল নেতার।
অভিযোগের প্রমাণ আছে প্রশ্ন মন্ত্রীর? প্রশাসন দল দেখে কাজ করে না দাবি জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের।মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার নারায়ণপুর এলাকার এই ঘটনায় শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।
নারায়ণপুরের বাসিন্দা গোলাম রসূলের সঙ্গে বিহারের পূর্নিয়ার রিজিওয়ানা পারভীনের কয়েকে মাস আগেই বিয়ে হয়।কিন্তু প্রায় স্বামী - স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকতো। আর সেই অশান্তি মেটানোর জন্য মেয়ে বাবার বাড়ি গত মাসের ২৩ শে আগষ্ট সালিশি সভা ডাকেন তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী তারিকানূর ,এমনটাই গোলাম রসূলের মায়ের দাবি।আর সেখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত।
অপরদিকে পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী তথা সেভিক ভলেন্টিয়ার তারিকানূর জানান ,তাঁর উপরে করা সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন।ঘটনার তদন্ত হোক তাহলেই সত্যি সামনে আসবে।