হ্যার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং মন্টানা টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটির নতুন রিসার্চে উন্মোচিত হয়েছে এক চমকপ্রদ তত্ত্ব—"ক্রিপ্টো-টেরেস্ট্রিয়াল হাইপোথিসিস"—যা বলে এলিয়েন বা অন্য প্রজাতির বুদ্ধিমান প্রাণী সম্ভবত ইতোমধ্যে পৃথিবীতে আছেন, আবার নিজেরা মানুষের ভানও করতে পারেন। এগুলো:
ভূগর্ভে লুকিয়ে থাকা: কিছু গোপন প্রাণী আবাসস্থল হিসেবে ভূগর্ভস্থ গুহা বা আশেপাশে থিতু থাকতে পারে ।
মানুষের ছদ্মবেশে চলাফেরা: এরা আমাদের মাঝেই মিশে থাকতে পারে, এমনটাই ভাবা হচ্ছে ।
চন্দ্রপৃষ্ঠে বা ভবিষ্যৎ থেকে আগত: সম্ভাব্য এলিয়েনগুলো চাঁদে বা সময় ভ্রমণ করে আসতে পারে ।
পুরনো প্রাগৈতিহাসিক প্রাণীর বংশধর: গবেষণায় দেখা গেছে, এমনও হতে পারে যে এটি বিচিত্রভাবে পরিবর্তিত ডাইনোসরের বংশ হতে পারে ।
“ম্যাজিক্যাল” এলিয়েন: কাহিনীর মতো ফান্টাসি প্রাণীর সমতুল্য—যেমন পরী বা এলফ—সেগুলোও তত্ত্বে আগে এসেছে ।
তবে রিসার্চ পেপারের লেখকরা এটাও জানিয়েছেন: এটি অনুশীলনমূলক ভাবনায় (thought experiment) একটি বিস্তৃত ধারণা, যা এখনও peer-review হয়নি এবং বৈজ্ঞানিক সমর্থন অপেক্ষমান । এই তত্ত্বের বৈধতা নিয়ে সায়েন্টিফিক মহলে বিতর্ক রয়েছে, তবে এটি UFO/UAP গবেষণায় নতুন দৃষ্টিকোণ যোগ করেছে ।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন—যদি সত্যিই এমন এলিয়েন বা লুকানো প্রজাতি অদৃশ্য থেকে আমাদের পাশে থেকে যাচ্ছে, তাহলে মানবতা ও বিজ্ঞান এক নতুন যুগের সূচনা দেখতে পারে।