সীমান্তে চলমান উত্তেজনার আবহেও ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বোঝাপড়ার বার্তাকে স্বাগত জানালেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লাহ। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “এই সদিচ্ছা এবং কূটনৈতিক বোঝাপড়াই দুই দেশের মানুষের কল্যাণে একমাত্র পথ।”
অন্যদিকে, পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেত্রী মেহবুবা মুফতি সরাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশে বলেন, “ভারতের উচিত এখনই সীমান্তে উত্তেজনা হ্রাসে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া। যুদ্ধ বা সংঘাতের বদলে আলোচনার পথেই ভবিষ্যৎ আছে।”
গত কয়েকদিন ধরেই কাশ্মীর সীমান্তে গোলাগুলির ঘটনা বেড়েছে, যার ফলে একাধিক সাধারণ নাগরিক ও জওয়ান আহত হয়েছেন। এমন অবস্থায় দুই দেশের মধ্যে শান্তিপূর্ণ আলোচনার বার্তা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ওমর ও মেহবুবার বক্তব্য শুধুই রাজনৈতিক অবস্থান নয়—এটি উপত্যকার সাধারণ মানুষের প্রাণের দাবি। বহু দশকের উত্তেজনার পর যদি আলোচনা শুরু হয়, তা হবে উপমহাদেশের জন্য এক ইতিবাচক দৃষ্টান্ত।
এই মুহূর্তে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির বার্তা এক নতুন আলো দেখাচ্ছে—নাগরিক সমাজও চাইছে, যুদ্ধ নয়, এবার বোঝাপড়া হোক স্থায়ী।
নিউজ ও ফিচার কনটেন্টের
লেটেস্ট আপডেট পেতে সাতসকাল-এর
ফেসবুক পেজ লাইক ও ফলো করুন