সোমনাথ চৌধুরী
নিম্নবিত্ত থেকে বিত্তশালী খাবারের পঞ্চব্যাঞ্জনে জিরা মশলার উপস্থিতি অনিবার্য ।আচ্ছা দিনের ফেরিওয়ালারা একবারও ভেবেছেন জিরা মশলা কিনতে সর্বস্তরের জনসাধারণকে দিতে হয় জিএসটি (GST) ,কিন্তু অপরদিকে বিত্তশালীদের হিরের গহনা কেনাকাটায় থাকে বিশেষ ছাড় ।এবার ভাবুন কিসের আচ্ছা দিন ,নাকি হাতির দাঁতের ন্যায় দেখানোর একটা আর খাবারের আরেকটা ।
সাধারণের নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি এখন একটা প্রাসঙ্গিক ব্যাপার ।রুটি, কাপড়া সহ মকান এই তিন মৌলিক অধিকার সাধারণের সেখানে রেশনে দেওয়া আটা সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা গরু পর্যন্ত খেতে অপারক ,কাপড় কিনতে গিয়ে সাধারণের দোকান সহ শপিং মলের বিল মেটাতে নিজের পরিহিত কাপড় খুলে যাওয়ার জোগান আর সবশেষে মকান সেটাতেও দূর্নীতি তথ্য-প্রমাণ দিয়েছেন দেশের প্রধান।এটাই কী তাহলে আচ্ছা দিনের ফেরিওয়ালারা সংকল্প ?প্রশ্ন তুলছে জনতা জনার্দন!
দেশের জনসাধারণ গর্বিত হন ভারতীয় সেনা যখন তাঁদের ঘরে ঢুকে তাঁদের করেন নিকেশ ,কিন্তু যারা দেশের ভেতর জঙ্গিদের থেকেও বিপদ জনক অসাধু ব্যবসায়ীদের কখনও সম্ভব হবে সরকার দ্বারা করা নিকেশ।কৃষক তাঁর উৎপাদিত ফসল বাজারে বিক্রি করে আয় ব্যয়ের পায়না হিসেব, তাও কি করে খাদ্য সামগ্রীর দাম ধার্য হয় বে-হিসেব। এর জন্য কে দায়ি সরকারের নীতি নাকি অসাধু ব্যবসায়ীরা! রেশনের চাল ৩২ টাকা কিলো আর সেই চাল সেদ্ধ হচ্ছে ১০০০ টাকার মূল্যের গ্যাসে।এদিকে তিনটি সাবান কিনলে একটা ফ্রী, সেই ফ্রী টা সাধারণের জীবন দায়ী ঔষধে নেই কেনো! এইতো সাধারণের আচ্ছা দিন।
জবাব চাই, জবাব চাই তো অনেক হলো এবার হোক না জবাব চায় জনতা জনার্দন!