জেনেভা: যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে বহুল প্রতীক্ষিত বাণিজ্য আলোচনা আগামী সপ্তাহে সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে মূলত ট্যারিফ সমস্যা, পণ্য রপ্তানির বাধা, ও আসন্ন বৈশ্বিক মন্দার সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বিশ্বজুড়ে বিনিয়োগকারীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন এই বৈঠকের ফলাফলের দিকে। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই আলোচনার মাধ্যমেই নির্ধারিত হবে ভবিষ্যতের বাণিজ্য নীতি, মূল্যস্ফীতি রোধে ব্যবস্থা, এবং ভবিষ্যতের বাজারের গতি।
আলোচনা সফল হলে কী হতে পারে?
# ট্যারিফ কমানো হলে রপ্তানি-আমদানিতে গতি আসবে
# সরবরাহ চেইন পুনরায় স্থিতিশীল হতে পারে
# মন্দার শঙ্কা কিছুটা হলেও কমবে
# বিশ্ববাজারে বিনিয়োগের আস্থা বৃদ্ধি পাবে
বিশ্লেষক জ্যাক হ্যান্ডারসন বলেন, “এই আলোচনা শুধু যুক্তরাষ্ট্র-চীন সম্পর্ক নয়, গোটা বিশ্বের অর্থনীতির গতিপথ নির্ধারণ করবে।”
এই আলোচনায় উপস্থিত থাকবেন উভয় দেশের শীর্ষ বাণিজ্য প্রতিনিধি, যার মধ্যে আছেন চীনের বাণিজ্যমন্ত্রী ওয়াং ওয়েনটো এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ক্যাথরিন তাই। সুইজারল্যান্ডকে নিরপেক্ষ ভেন্যু হিসেবে বেছে নেওয়ার পেছনে রয়েছে দুই দেশের পারস্পরিক কূটনৈতিক ভারসাম্য রক্ষা করার প্রয়াস।
বিশ্ববাজার শ্বাস রুদ্ধ করে অপেক্ষা করছে—এই আলোচনার ছোট্ট একটি পদক্ষেপে হতে পারে বড় অর্থনৈতিক পরিবর্তন।