বাংলাদেশে ২০২৫ সালের জুলাই মাসে সংঘটিত মর্মান্তিক গণহত্যার বিচার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। এই বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে, যেখানে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
প্রধান উপদেষ্টা এক বিবৃতিতে বলেন, “এই জাতীয় দুঃখজনক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মধ্যে শান্তি ও ঐক্য বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ বহুধর্মীয় সমাজ, এবং ধর্মীয় সম্প্রীতি আমাদের রাষ্ট্রের ভিত্তি।”
এদিকে সেনাবাহিনীও জানিয়েছে, দেশের সার্বভৌমত্ব ও স্থিতিশীলতা রক্ষায় তারা সদা প্রস্তুত এবং এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
জুলাই মাসে সংঘটিত ওই গণহত্যায় অনেক নিরীহ মানুষ নিহত হন, যার মধ্যে শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের নাগরিক ছিলেন। এই বিচারকে দেশটির মানবাধিকার রক্ষা ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
দেশ-বিদেশের মানবাধিকার সংগঠন এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও বিচার কার্যক্রম নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। আদালতে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কোনও অপরাধীই আইনের ঊর্ধ্বে নয় এবং এই বিচার হবে নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ।
সার্বিকভাবে, এই বিচার শুরু হওয়া বাংলাদেশের আইনি ও সামাজিক অগ্রগতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।